পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন ,রাজনৈতিক কারণে কেউ গ্রেপ্তার হয়নি।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, আমরা কোনো দলের কোনো নেতাকর্মীদের অ্যারেস্ট (গ্রেপ্তার) করিনি, যারা সন্ত্রাসের সাথে যুক্ত, যাদের চেহারা সিসিটিভির ফুটেজে দেখা গেছে তাদেরকে অ্যারেস্ট করা হয়েছে। রাজনৈতিক কারণে কেউ গ্রেপ্তার হয়নি। বুধবার রাতে সিলেটে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর নিজ বাসায় ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) নির্বাচন পর্যবেক্ষক দলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে তিনি এসব কথা বলেন। এসময় পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, আমরা অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যা দরকার তা করেছি। আগে বিএনপির সময় ১ কোটি ২৩ লাখ ভুয়া ভোটার ছিলো। এখন আমরা তা বায়োমেট্রিক করেছি। এবার কোনো ভুয়া ভোট হবে না। আমরা স্বচ্ছ ব্যালট বক্স করেছি। সবাই দেখবে কতো ভোট পড়েছে। সবচেয়ে বড় বিষয় আমরা একটি শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন গঠন করেছি। যারা নির্বাচনের সময় সব দায়িত্ব পালন করবেন।
তিনি বলেন, বিদেশিরা বাংলাদেশের কাছে অনেক কিছু বিক্রি করতে চায়, কিন্তু বাংলাদেশ তার জনগণের যা দরকার তাই কেনে। তাই কিছু দেশ অসন্তুষ্ট হয়ে অনেক অভিযোগ তোলে।
ইইউর নির্বাচন পর্যবেক্ষক দলের পক্ষ থেকে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ইইউর মানবাধিকার বিষয়ক বিশেষজ্ঞ রেবেকা কক্স ও মিডিয়া বিষয়ক বিশেষজ্ঞ শার্লোট সুয়েবেস।