Sobujbangla.com | গোলাপগঞ্জের আট ইউনিয়নে নৌকার মাঝি চূড়ান্ত।
News Head

গোলাপগঞ্জের আট ইউনিয়নে নৌকার মাঝি চূড়ান্ত।

  |  ২০:২৫, নভেম্বর ১৫, ২০২১

আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে সামনে রেখে গোলাপগঞ্জের ১১টি ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বাছাইয়ের জন্য এক বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত হয়। বর্ধিত সভায় আওয়ামী লীগের তৃণমূল নেতা-কর্মীদের ঐকমত্যের ভিত্তিতে ও ভোটের মাধ্যমে ৮টি ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করার জন্য নৌকার মাঝি নির্ধারণ করা হয়। সোমবার দুপুরে উপজেলা অডিটোরিয়ামে এ বর্ধিত সভায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ সভাপতি লুৎফুর রহমানের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক রফিক আহমদের পরিচালনায় প্রধান অতিথির অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শফিকুর রহমান চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট নাসির উদ্দীন খান। সভায় সদর ইউনিয়নের একক প্রার্থী থাকায় তমজ্জুল আলী তুতা মিয়াকে নৌকার প্রার্থী হিসেবে চূড়ান্ত করা হয়। এরপর কাউন্সিলরদের গোপন ভোটের মাধ্যমে বাকি ৭টি ইউনিয়নে প্রাথমিকভাবে নৌকার প্রার্থী বাছাই করা হয়। এছাড়াও উপজেলার ঢাকাদক্ষিণ, ভাদেশ্বর ও লক্ষণাবন্দ ইউনিয়নে দুই জন করে প্রার্থীর নাম কেন্দ্রে পাঠানো হবে বলেও জানা যায়। ৮টি ইউনিয়নে যারা প্রাথমিকভাবে নৌকার প্রার্থী হয়েছেন তারা হলেন- ১নং বাঘা ইউনিয়নে উপজেলা আওয়ামীলীগের সদস্য আব্দুস সামাদ, ২নং সদর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ নেতা তমজ্জুল আলী তুতা মিয়া, ৩নং ফুলবাড়ি ইউনিয়নে উপজেলা আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল হানিফ খান, ৪নং লক্ষীপাশা ইউনিয়নে উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি মাহমুদ চৌধুরী, ৫নং বুধবারী ইউনিয়নে ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি হালিমুর রশিদ রাপু, ৯নং পশ্চিম আমুড়া ইউনিয়নে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ হাছিন আহমদ মিন্টু, ১০নং উত্তর বাদেপাশা ইউনিয়নের উপজেলা আওয়ামী লীগের প্রভার ও প্রকাশনা সম্পাদক আলিম উদ্দিন বাবলু, ১১নং শরীফগঞ্জ ইউনিয়নে আওয়ামীলীগ নেতা এম এ মুমিত হীরা। উল্লেখ্য, তফসিল অনুযায়ী চতুর্থধাপে গোলাপগঞ্জের ১১টি ইউনিয়নে আগামী ২৩ ডিসেম্বর ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। মনোনয়নপত্র দাখিল ২৫ নভেম্বর। বাছাই ২৯ নভেম্বর। আপিল ৩০ থেকে ২ ডিসেম্বর। আপিল নিষ্পত্তি ৩ থেকে ৫ ডিসেম্বর। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৬ ডিসেম্বর। প্রতীক বরাদ্দ ৭ ডিসেম্বর।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ