খাদ্য পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য বক্তারা বলেন, চাইলে খাদ্যপণ্যের সংকট তৈরি করতে পারে’।
জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ.এইচ.এম. সফিকুজ্জামান বলেন, আমাদের ফুড ব্যবসাটা ৫-৬ টি কর্পোরেট গ্রুপের হাতে চলে গেছে। যারা চাইলে দেশে খাদ্যপণ্যের সংকটও তৈরি করতে পারে। তারাই এখন সব কিছু করে কারণ আইনে তো বাধা নেই।,
বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর ও ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনের যৌথ উদ্যোগে ভোজ্যতেল ক্রয়-বিক্রয়ে অনিরাপদ ড্রাম ব্যবহার বন্ধে আয়োজিত কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
নারায়ণগঞ্জ শহরের চাঁদমারী এলাকায় নারায়ণগঞ্জ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি ভবনে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।,
সফিকুজ্জামান বলেন, আমরা সব কিছুতে পাকিস্তানের চেয়ে ভাল আছি কিন্তু বাংলাদেশে কর্পোরেট কালচারের কারণে হাজার হাজার লক্ষ লক্ষ এসএমই বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। এভাবে চলতে দেয়া হলে একটা সময় ভয়াবহ হয়ে উঠবে। যে কোন পণ্য অস্থির হয়ে উঠতে পারে।,
তিনি বলেন, জনগণকে বুঝাতে হবে খোলা ড্রামের তেলে কি কি ক্ষতি আছে। কারণ ক্যামিকেলের ড্রাম গুলো ঠিক মত পরিস্কার পর্যন্ত না করেই তেল ভর্তি করে তা বাজারজাত করছে। এ সব কারা করছে যারা মেঘনা ঘাট থেকে শুরু করে শীতলক্ষ্যার পাড়ে সামরাজ্য তৈরি করেছে।,
নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মাহমুদুল হকের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনের বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর সোহেল রেজা চৌধুরী সহ অন্যান্য কর্মকর্তা ও ব্যবসায়ীরা।,