রাষ্ট্রদূতের বিদায়ী সাক্ষাৎ তথ্যমন্ত্রীর সাথে জাপানের রাষ্ট্রদূতের বিদায়ী সাক্ষাৎ
ক্ত করেছে -সেগুলো নিয়েও আলোচনা করেছি। বিদায়ী রাষ্ট্রদূত বাংলায় গান গাইতে পারেন। তিনি সেই চর্চা চালু রাখবেন। তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমি আরো আলোচনা করেছি যে, বাংলাদেশে রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা বিরাজ করুক এবং রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা উন্নয়নের পূর্বশর্ত। বাংলাদেশে ‘পলিটিকস অব ডিনাইয়াল’ ‘পলিটিকস অব কনফ্রন্টেশন’ বন্ধ হওয়া দরকার। অর্থাৎ সবকিছুতে না বলার সংস্কৃতি এবং বিএনপিসহ তাদের সাংঘর্ষিক রাজনীতির বিষয়টাও আমি তার সামনে তুলে ধরেছি। আলাপচারিতায় আগামী নির্বাচনে সবাই অংশগ্রহণ করুক, এমন আশা প্রকাশ করেন তিনি।’ জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি সাংবাদিকদের বলেন, ‘বাংলাদেশে আমার কাজে আমি সবসময় সহযোগিতা পেয়েছি। এ বছর জাপান-বাংলাদেশ কূটনৈতিক সর্ম্পকের ৫০ বছর পূর্তি। সে উপলক্ষে আমরা ১৯৭৩ সালের অক্টোবরে বঙ্গবন্ধুর জাপান সফর নিয়ে আলোকচিত্র প্রদর্শনী করেছি যা তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ উদ্বোধন করেছিলেন। আমরা দু’দেশের পারস্পরিক সহযোগিতার নানা বিষয় নিয়ে আজ আলোচনা করে