Sobujbangla.com | ডলারের রিজার্ভ সর্বনিম্ন গত কয়েক বছরের মধ্যে দেশে।
News Head
 আবারও সহযোগিতা করল যুক্তরাষ্ট্র, রোহিঙ্গাদের জন্য ২ হাজার কোটি টাকার অজিত সহায়তা দেবে যুক্তরাষ্ট্র। আওয়ামী লীগের, সাবেক এমপি আউয়াল গ্রেপ্তার। পুলিশের ওপেন হাউজডে-মতবিনিময় সভা দোয়ারাবাজারে । সাংবাদিক তুরাব হত্যা মামলার আসামি ওসি মঈনকে ছেড়ে দেয়ায় সিলেট ক্ষোভ। ৮ দফা দাবিতে সিলেটে প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি প্রদান। গ্রেফতার ২ ধর্ষণ স্কুলছাত্রী অভিযোগে কমলগঞ্জে। উনিশ উপজেলার নির্বাচন স্থগিত। ঘূর্ণিঝড় রেমালে ক্ষতিগ্রস্ত সাড়ে ৩৭ লাখ মানুষ, বিধ্বস্ত ৩৫ হাজার ঘরবাড়ি’। এগারো উপজেলার চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যানরা শপথ নিলেন। সিলেটে ওসমানী বিমানবন্দরে আটকা পড়েছে ৬টি ফ্লাইট।

ডলারের রিজার্ভ সর্বনিম্ন গত কয়েক বছরের মধ্যে দেশে।

  |  ২০:১০, সেপ্টেম্বর ২১, ২০২২

দেশের রিজার্ভের ওপর চাপ প্রতিনিয়ত বেড়েই চলেছে। বুধবার (২১ সেপ্টেম্বর) দিন শেষে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমে দাঁড়িয়েছে ৩৬ দশমিক ৯৭ বিলিয়ন ডলারে। গত কয়েক বছরের মধ্যে এটিই সর্বনিম্ন রিজার্ভ। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য মতে, গত সেমাবার রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ৩৭ দশমিক শূন্য ৮ বিলিয়ন ডলার। তবে চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহে এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) দেশগুলোর জুলাই-আগস্ট সময়ের জন্য এক দশমিক ৭৪ বিলিয়ন ডলার পরিশোধ করায় রিজার্ভ ৩৭ দশমিক ১৩ বিলিয়নে নেমে আসে। তার আগে ৩৯ বিলিয়ন ডলারের ঘরে ছিল বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ। তবে গত বছরের ২৫ আগস্ট রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ৪৮ দশমিক ৬০ বিলিয়ন ডলার। সেই হিসাবে এক বছরের ব্যবধানে রিজার্ভ কমেছে প্রায় ১১ দশমিক ৬৩ বিলিয়ন ডলার। এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, কোনো দেশের ৩ মাসের আমদানি বিল পরিশোধের জন্য বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থাকলে তা আদর্শ হিসেবে ধরা হয়। তবে আমাদের বর্তমান যে রিজার্ভ আছে তা দিয়ে ৫ মাসের বেশি আমদানি বিল পরিশোধ করা সম্ভব হবে। এতে বলতেই পারি রিজার্ভ নিয়ে হতাশ হওয়ার কিছু নেই। তিনি বলেন, সরকার আমদানিতে কড়াকরি ও কৃচ্ছ্রসাধন নীতি ঘোষণা করছে। এতে আমদানি কমতে শুরু করেছে। তাছাড়া রপ্তানি আয়ও বাড়ছে। সরকারের নানা উদ্যোগের ফলে রেমিট্যান্স সংগ্রহ বেড়েছে, জনসংখ্যা রপ্তানিও বেড়েছে। সামনে রেমিট্যান্স সংগ্রহ আরও বাড়বে। এদিকে, সরাকার ও বাংলাদেশ ব্যাংকের বিভিন্ন পদক্ষেপের ফলে গত জুলাই মাসের তুলনায় আগস্টে আমদানির ক্ষেত্রে এলসি (ঋণপত্র) নিষ্পত্তি কমেছে ২৫ শতাংশ। আগস্টে এলসি বাবাদ পরিশোধ হয়েছে ৫ দশমিক ৯৩ বিলিয়ন ডলার, যা আগের মাস জুলাইয়ে ছিল ৭ দশমিক ৪২ বিলিয়ন ডলার। চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে এলসি নিষ্পত্তি হয়েছে ৬ দশমিক ৮৫ বিলিয়ন, ফেব্রুয়ারিতে ৬ দশমিক ৫৫ বিলিয়ন, মার্চে ৭ দশমিক ৬৭ বিলিয়ন, এপ্রিলে ৬ দশমিক ৯৩ বিলিয়ন, মে মাসে ৭ দশমিক ২৫ বিলিয়ন ও জুনে ৭ দশমিক ৭৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ