সম্রাটের সহযোগী খালেদও মুক্তি পেলেন,।
এবার জামিনে মুক্তি পেলেন যুবলীগের বহিষ্কৃত নেতা ইসমাইল হোসেন সম্রাটের ঘনিষ্ঠ সহযোগী খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়া। বৃহস্পতিবার (১ সেপ্টেম্বর) রাতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালের (বিএসএমএমইউ) কারা হেফাজত থেকে বের হন তিনি। ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের জ্যেষ্ঠ কারা তত্ত্বাবধায়ক সুভাষ কুমার ঘোষ বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, সন্ধ্যায় দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মামলায় জামিন পান খালেদ। ঢাকার বিভাগীয় বিশেষ বিচারিক আদালত থেকে এ জামিন পান তিনি। সুভাষ কুমার ঘোষ বলেন, সন্ধ্যায়ই খালেদের জামিনের কাগজ ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে আসে। পরে তাকে কারা হেফাজত থেকে মুক্তি দেয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়। রাত ১০টার দিকে তিনি বিএসএমএমইউ হাসপাতাল থেকে ছেড়ে যান। কিছুদিন আগে চিকিৎসার জন্য কাশিমপুর কারাগার থেকে উনাকে বিএসএমএমইউতে নেয়া হয়। এ দফায় জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় জামিন পেলেন খালেদ। এ নিয়ে তার বিরুদ্ধে করা সাতটি মামলাতেই জামিন পেলেন তিনি। দুদকের পাবলিক প্রসিকিউটর মীর আহমেদ আলী সালাম বলেন, আমরা খালেদের জামিনের বিরোধিতা করি। কিন্তু তার পক্ষে যুক্তি তুলে ধরা হয়, তিনি অসুস্থ। এর সপক্ষে চিকিৎসা সনদ অদালতে জমা দেয়া হয়। শেষ পর্যন্ত তার জামিন মঞ্জর করা হয়। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের বহিষ্কৃত নেতা সম্রাটের ঘনিষ্ঠ সহযোগী খালেদ। ফকিরাপুল ইয়ংমেনস ক্লাবের সভাপতি তিনি। সম্রাটের হয়ে ক্যাসিনো চালাতেন এবং চাঁদাবাজি করতেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে।