বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর বরেণ্য ব্যক্তিদের সম্মান ছিল না: নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী।
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার পর আমরা অন্ধকারে চলে গিয়েছিলাম। বরেণ্য ব্যক্তিদের তখন কোন সম্মান ছিল না। বরেণ্য ব্যক্তিদের তখন ক্ষমতা আঁকড়ে থাকার পুঁজি হিসেবে ব্যবহার করা হতো। আমরা সেই পথ থেকে বেড়িয়ে আসতে পেরেছি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাদের আলোর পথ দেখাচ্ছেন। প্রতিমন্ত্রী আজ শুক্রবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে সাংস্কৃতিক ও সমাজকল্যাণ সংগঠন ‘নাট্যসভা’ আয়োজিত দেশবরেণ্য বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব ‘ড. আনিসুজ্জামান, কামাল লোহানী, রাবেয়া খাতুন, সারাহ বেগম কবরী, এস এম মহসীন ও ফকির আলমগীর’-এর স্মরণসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ অত্যন্ত মেধাবীসম্পন্ন দেশ। অনেক মেধাবী দেশের বাইরে চলে যাচ্ছে, কিন্তু দেশে মেধার ঘাটতি নেই। তিনি বলেন, করোনায় অনেক বরেণ্য ব্যক্তিকে হারিয়েছি। বরেণ্য ব্যক্তিদের জীবনী পরবর্তী প্রজন্ম জানতে পারেনা। বরেণ্য ব্যক্তিদের জীবনী প্রকাশ করার ওপর তিনি গুরুত্বারোপ করেন। সংগঠনের চেয়ারম্যান শহীদুল হক খান অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন। সাবেক তথ্য সচিব সৈয়দ মার্গুব মোর্শেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন প্রয়াত ফকির আলমগীর পত্নী সুরাইয়া আলমগীর বনলক্ষী, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব আব্দুস সামাদ ফারুক, নাট্য ব্যক্তিত্ব ম হামিদ, চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির সভাপতি সোহানুর রহমান সোহান, চলচ্চিত্র পরিচালক ছটকু আহমেদ, বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের সাধারণ সম্পাদক অরুন সরকার রানা এবং চিত্রনায়িকা অরুনা বিশ্বাস।