Sobujbangla.com | এমন কন্ডিশনে খেলাটা কঠিন: মিঠুন
News Head
 আবারও সহযোগিতা করল যুক্তরাষ্ট্র, রোহিঙ্গাদের জন্য ২ হাজার কোটি টাকার অজিত সহায়তা দেবে যুক্তরাষ্ট্র। আওয়ামী লীগের, সাবেক এমপি আউয়াল গ্রেপ্তার। পুলিশের ওপেন হাউজডে-মতবিনিময় সভা দোয়ারাবাজারে । সাংবাদিক তুরাব হত্যা মামলার আসামি ওসি মঈনকে ছেড়ে দেয়ায় সিলেট ক্ষোভ। ৮ দফা দাবিতে সিলেটে প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি প্রদান। গ্রেফতার ২ ধর্ষণ স্কুলছাত্রী অভিযোগে কমলগঞ্জে। উনিশ উপজেলার নির্বাচন স্থগিত। ঘূর্ণিঝড় রেমালে ক্ষতিগ্রস্ত সাড়ে ৩৭ লাখ মানুষ, বিধ্বস্ত ৩৫ হাজার ঘরবাড়ি’। এগারো উপজেলার চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যানরা শপথ নিলেন। সিলেটে ওসমানী বিমানবন্দরে আটকা পড়েছে ৬টি ফ্লাইট।

এমন কন্ডিশনে খেলাটা কঠিন: মিঠুন

  |  ১৮:৫৫, ফেব্রুয়ারি ১৪, ২০১৯

নিউজিল্যান্ড সফর কখনও সুখকর ছিল না বাংলাদেশের জন্য। তারই ধারাবাহিকতায় এবারের সিরিজেও শুরু হার দিয়ে। তিন ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজের প্রথম ম্যাচে হারতে হয়েছে ৮ উইকেটে।
প্রথম ম্যাচে এমন বড় ব্যবধানে পরাজয়কে অস্বাভাবিক ভেবে নিলে ভুলই হবে। তাদের কন্ডিশনের সঙ্গে গতি আর সুইংয়ে যে কোনও ব্যাটসম্যানই নাকাল হয় তা সবারই জানা।
এই সময়ে এসব কারণ দেখিয়ে যে পার পাওয়া যাবে না সেটি ম্যাচ শেষেই মনে করিয়ে দেন অধিনায়ক মাশরাফি। সিরিজে টিকে থাকতে হলে ক্রাইস্টচার্চে দ্বিতীয় ম্যাচে ঘুরে দাঁড়াতেই হবে।
প্রথম ওয়ানডেতে চার ব্যাটসম্যানই পার করতে পেরেছিলেন কুড়ি রানের কোটা। আসা যাওয়ার মিছিলে একমাত্র ভরসা ছিলেন মোহাম্মদ মিঠুন। তার ৯০ বলে ৬২ রানের ইনিংস বড় লজ্জা থেকে বাঁচিয়ে ছিল বাংলাদেশকে।
এই অর্ধশত রান করার পেছনে কতটা কষ্ট করতে হয়েছিল মিঠুনকে? যেখানে বাকি ব্যাটসম্যানরা দাঁড়াতেই পারছিল না ১৫০ কিলোমিটার গতির বলের সামনে।
কিন্তু মিঠুনের সহজ স্বীকারোক্তি, ওদের প্রায় সব বোলারই ঘণ্টায় ১৪০ কিলোমিটারের বেশি গতিতে ধারাবাহিকভাবে বোলিং করে। এমন গতিতে খেলে আমরা তো অভ্যস্ত না। আমাদের দেশের কন্ডিশনে ১৩০ কিলোমিটারের গতির বল খেলে অভ্যস্ত। ১৩০ থেকে হঠাৎ ১৫০ কিলোমিটার গতির বল খেলতে গেলে সমস্যা হওয়াটাই স্বাভাবিক। আমি রান পেয়েছি তার মানে আমি সহজে খেলতে পেরেছি তা নয়। যদি বলি আমার কষ্ট হয়নি তাহলে সেটা হবে মিথ্যা। এখানে রান পেতে হলে কষ্ট করাই লাগবে।
মিঠুনের প্রত্যাশা দ্রুতই কন্ডিশনের সঙ্গে মানিয়ে নেয়া। তা না হলে ভালো কিছু করা সম্ভব না।
‘যেখানে যে কন্ডিশনেই খেলি সেটা মানিয়ে নেওয়া হচ্ছে গুরুত্বপূর্ণ। নইলে খারাপ করতে হবে। যেখানেই খেলি সেখানে প্রথম চ্যালেঞ্জ হচ্ছে কন্ডিশনের সঙ্গে মানিয়ে নিয়ে ভালো খেলা।’
তবে মিঠুনের আক্ষেপ, দলের বিশেষজ্ঞ ব্যাটসম্যানরা যদি জুটি গড়তে পারতো তাহলে রান আরও বেশি হতে পারতো।
আগামী ১৬ ফেব্রুয়ারি সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডে অনুষ্ঠিত হবে ক্রাইস্টচার্চে।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ