বাংলা দেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী গন অধিকার পরিষদ থেকেই হবে।
গন অধিকার পরিষদ থেকেই আসবে আগামীর প্রধানমন্ত্রী।
সহ-সভাপতি নাজমুস সাকিব বলেছেন,
আগামী জাতীয় নির্বাচনে গণ-অধিকার পরিষদ ৩শ আসনে প্রার্থী দিবে। নায্য অধিকার আদায়ে সংগঠনটি দেশের মানুষের মনে জায়গা করেছে। কেউ যদি মনে করে খুনি হাসিনা আর দেশে ফিরবে সেটা তাদের ভূল ধারণা। স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ কে আর জনতা মেনে নিবে না।
তিনি বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশ ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। দেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে রাষ্ট্র সংস্কার পরবর্তী দ্রুত নির্বাচনের দাবি জানিয়ে আসছে গণ অধিকার পরিষদ। রাষ্ট্র সংস্কার হলে সংকট উত্তরণের মাধ্যমে গ্রহনযোগ্য পূর্ণ নির্বাচন দিয়ে দেশের সঠিক গনতন্ত্রে পরিচালনার আহবান জানিয়ে তিনি বলেন, জুলাই-আগস্টে গণঅভ্যুত্থানে আমরা শুধু ভোটের জন্য রক্ত দেইনি। রাষ্ট্র সংস্কার ও দূর্নীতি মুক্ত করতে আন্দোলনে নামে ছাত্র জনতা। ছাত্র জনতার গণঅভ্যুত্থানে ৫০ শতাংশ সমন্বয়ক ছিলো গন অধিকার পরিষদের নেতাকর্মীরা।
শুক্রবার বিকালে ওসমানীনগরে বাংলাদেশ গন অধিকার পরিষদ (জিওপি) ও অঙ্গসংগঠন ওসমানীনগর উপজেলা শাখার উদ্যোগে কর্মী সম্মেলন ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
উপজেলার তাজপুর বাজারে অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতিত্ব করেন সিলেট জেলা গন অধিকার পরিষদের আহবায়ক নাইম লস্কর। উপজেলা যুব অধিকার পরিষদের যুগ্ম আহবায়ক মাহিদুল ইসলাম রাজু চৌধুরীর পরিচালনায় বিশেষ অতিথি ছিলেন, গন অধিকার পরিষদের সিলেট জেলা সদস্য সচিব আব্দুল আল মামুন (সুজন)।
এসময় যুক্তরাজ্য থেকে ভার্চুয়ালী যুক্ত হয়ে বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও যুক্তরাজ্য শাখার প্রবাসী অধিকার পরিষদের সভাপতি এবং সিলেট ২ আসনের সম্ভাব্য সংসদ সদস্য প্রার্থী জামান সিদ্দিকী, প্রবাসী অধিকার পরিষদের সহ-সভাপতি এমলাখ আলী।
সভায় উপস্থিত ছিলেন, সিলেট ৫ আসেন সম্ভাব্য সংসদ সদস্য প্রার্থী এডভোকেট জায়েদুর রহমান, জেলা যুব অধিকার পরিষদের সাবেক সভাপতি শাহ শামিম আহমদ অপু, জেলা যুব অধিকার পরিষদের সিনিয়র সহ-সভাপতি ড. জুবায়ের আহমদ তোফায়েল, জেলা শ্রমিক অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ ফখরুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক মঞ্জিল আহমদ, মহানগর যুব অধিকার পরিষদের আহবায়ক আলী হোসেন, শ্রমিক অধিকার পরিষদের আহবায়ক জাকির হোসেন, সদস্য সচিব সামাদ আজাদ, জেলা ও ওসমানীনগর উপজেলা যুব অধিকার পরিষদের সদস্য সচিব মুহিবুর রহমান, ওসমানীনগর যুব অধিকার পরিষদের আহবায়ক রেজা সিদ্দিকী, যুগ্ম আহবায়ক রাজু আহমদ, জবলু মিয়া, সদস্য সচিব সুরত আলী, এজাজ আহমদ, শুকুর আলী, মানিক মিয়া, ছালিম আহমদ, ফারহান মিয়া, শানুর সিদ্দিকী, মিনহাজ রহমান, গন-যুব, ও ছাত্র অধিকার পরিষদের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।