Sobujbangla.com | করোনায় ১০ বাংলাদেশির প্রাণহানি যুক্তরাষ্ট্রে আর
News Head
 ফ্যাসিবাদী সরকার শক্তি পুরো জাতির ওপর চেপে বসে আছে: মির্জা ফখরুল। চিপস দিয়ে অপহরণ করে, পাঁচ বছরের বোনের তথ্যে মিলল বিক্রি হওয়া ছোট ভাই। ইন্টার্ন চিকিৎসকদের, আশ্বাসে আন্দোলন বন্ধ, স্বাস্থ্যমন্ত্রীর। যত জঙ্গি গ্রেপ্তার করেছি, তার মধ্যে একজনও মাদরাসার ছাত্র নন, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন। সিলেট নগরীতে অবশেষে সচল হলো ‘অচল’ ১১০ সিসি ক্যামেরা,। সর্বজনীন পেনশন স্কীম কার্যক্রমের উদ্বোধন, সিলেটে। সার্বজনীন পেনশন স্কিম সেবা কার্যক্রম অবহিতকরণ সভা। তদন্ত কমিটি অবন্তিকার মায়ের সঙ্গে কথা বলেছে,। রমজান মাসে ভাজা-পোড়া বেশী খাওয়ার,কারনে হাসপাতাল গুলোতে বাড়ছে ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা,। কলেজের পুকুরে ডুবে এক কলেজশিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে,।

করোনায় ১০ বাংলাদেশির প্রাণহানি যুক্তরাষ্ট্রে আর

  |  ২১:১৪, এপ্রিল ১৩, ২০২০

গোটা বিশ্বকে নাড়িয়ে দেয়া করোনায় প্রতিদিন ভারী হচ্ছে শঙ্কার পাল্লা। এখন পর্যন্ত প্রাণহানি বেড়ে দাঁড়িয়েছে এক লাখ ১৪ হাজার ৯০ জনে। মৃতের তালিকায় দীর্ঘ হচ্ছে বাংলাদেশিদের নাম। যুক্তরাষ্ট্রে নতুন করে ১০ জনসহ মোট মারা গেছেন ১২২ জন আর যুক্তরাজ্যে প্রাণ হারিয়েছেন ৬৫ জন বাংলাদেশি। বিশ্বজুড়ে সবমিলে আক্রান্ত প্রায় সাড়ে ১৮ লাখ।
গেলো বছরের ডিসেম্বরে চীনের হুবেই প্রদেশের উহান থেকে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে কোভিড-19। নতুন বছরের জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিতে চীনে আক্রান্তের হার ৮০ হাজার ছাড়িয়ে যায়। মারা যায় ৩ হাজারের বেশি। পুরোপুরি বন্ধ করে দেয়া হয় হুবেই প্রদেশ।
পরবর্তীতে সংক্রমণ ও মৃত্যু হার কমে যাওয়ায় এ মাসেই হুবেই প্রদেশ খুলে দেয়া হয়।
তবে চীনে নতুন করে শতাধিক ব্যক্তি কোভিড ১৯ এ আক্রান্ত হয়েছে বলে জানায় দেশটির জাতীয় স্বাস্থ্য কমিশন। তবে হুবেই প্রদেশে কেউ আক্রান্ত হননি তবে মারা গেছেন ২ জন।
চীনের মুখপাত্র জাতীয় স্বাস্থ্য কমিশনার মি ফেং বলেন, যারা নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন তাদের বেশির ভাগ বিদেশ থেকে এসেছেন। এছাড়া স্থানীয়ভাবে হেউলংজিয়াং এবং গুয়াংডং প্রদেশে স্থানীয়ভাবে সংক্রমিত হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রে প্রতিদিনই বাড়ছে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা। তবে কেন্দ্রস্থল নিউ ইয়র্কে মৃত্যুর হার বেশি থাকলেও হাসপাতালে ভর্তির হার কমেছে বলে জানিয়েছেন মেয়র এন্ড্রু কুমো। এছাড়া গেলো ২৪ ঘন্টায় যুক্তরাষ্ট্রে মারা গেছেন আরো কয়েকজন বাংলাদেশি।
নিউ ইয়র্কের মেয়র এন্ড্র কুমো বলেন, ’আমরা চাই দ্রুত এবং অধিক ভাবে করোনা সনাক্তে পরীক্ষা করা হোক।এর ফলে আমরা জানতে পারবো কখন জনগণ কাজে ফিরতে পারবে। এজন্য আমরা ফেডারেল সরকারের সহযোগিতা চাই।
ইউরোপে করোনা ভাইরাসের কেন্দ্রস্থল হিসেবে পরিচিত ইতালি এবং ফ্রান্সে কমতে শুরু করেছে মুত্যু হার।
ইতালিয়ান সিভিল প্রটেকশন প্রধান অ্যাঞ্জেলো বোরেল্লি বলেন, আমরা প্রধানত গুরুত্ব দিচ্ছি হাসপাতাল এবং আইসিইউতে থাকা রোগীদের। তবে এরই মধ্যে হাসপাতালের উপর কিছুটা চাপ কমেছে। আক্রান্ত এবং মৃত্যুর হারও কমেছে। এদিকে দুই সপ্তাহ বন্ধ থাকার পর কিছু কারখানা খুলে দেবার সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্পেন।
পেড্রো সেনচেজ জানান, করোনা ভাইরাস যেমন আমাদের জীবনের জন্য হুমকি ঠিক একইভাবে আমাদের অর্থনীতির জন্যও হুমকি। এতে বেকাত্ব বৃদ্ধির হুমকি আছে। তাই অর্থনীতি ধ্বংস এবং পঙ্গুর হাত থেকে বাচাতে আমরা ব্যবস্থা নিচ্ছি।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ